
রাহুল গান্ধী পাকিস্তানি গোলাবর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে
২০২৫ সালের ২৪ মে, কংগ্রেস নেতা ও লোকসভায় বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধী জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলার পাকিস্তানি গোলাবর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শন করেন। এই সফরে তিনি নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুঞ্চ ও রাজৌরি জেলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু বেসামরিক নাগরিক হতাহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে।
রাহুল গান্ধী বলেন, “এই কঠিন সময়ে আমি আপনাদের পাশে আছি। আপনাদের কষ্ট আমি বুঝতে পারি এবং আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আপনাদের সমস্যা জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরব।” তিনি আরও বলেন, “এই হামলাগুলি আমাদের সমাজকে বিভক্ত করার চেষ্টা। আমরা একসঙ্গে থেকে এই ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করব।”
এই সফরে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা তারিক হামিদ কারা ও জি এ মীর। তারা স্থানীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, যেমন গুরুদ্বারা, মন্দির, মাদ্রাসা এবং খ্রিস্টান স্কুল পরিদর্শন করেন, যেগুলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে, একটি খ্রিস্টান স্কুলে তিনজন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা রাহুল গান্ধীকে গভীরভাবে মর্মাহত করে। তিনি বলেন, “শিশুদের উপর এই ধরনের হামলা অমানবিক। আমরা এই ঘটনার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করব।”
স্থানীয় জনগণ রাহুল গান্ধীর সফরকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা বলেন, “এই কঠিন সময়ে একজন জাতীয় নেতার পাশে থাকা আমাদের সাহস জোগায়। আমরা আশা করি, তিনি আমাদের কষ্টের কথা কেন্দ্রীয় সরকারে তুলে ধরবেন।”
রাহুল গান্ধী তার সফরের মাধ্যমে কেবল সহানুভূতি প্রকাশ করেননি, বরং ভবিষ্যতে এই ধরনের হামলা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “সরকারকে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা চাই, সীমান্ত এলাকার মানুষ নিরাপদে বসবাস করতে পারে।”
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। তারা বিশ্বাস করেন, এই সফরের মাধ্যমে তাদের কষ্টের কথা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছাবে এবং সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। তারা বিশ্বাস করেন, এই সফরের মাধ্যমে তাদের কষ্টের কথা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছাবে এবং সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। তারা বিশ্বাস করেন, এই সফরের মাধ্যমে তাদের কষ্টের কথা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছাবে এবং সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। তারা বিশ্বাস করেন, এই সফরের মাধ্যমে তাদের কষ্টের কথা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছাবে এবং সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। তারা বিশ্বাস করেন, এই সফরের মাধ্যমে তাদের কষ্টের কথা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছাবে এবং সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলাবর্ষণে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে রাহুল গান্ধীর সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রাহুল গান্ধীর সফর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। তারা বিশ্বাস করেন, এই সফরের মাধ্যমে তাদের কষ্টের কথা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছাবে এবং সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
এই সফরের মাধ্যমে রাহুল গান্ধী আবারও প্রমাণ করলেন যে, তিনি জাতীয় সংকটে জনগণের পাশে থাকেন। তার এই উদ্যোগ রাজনৈতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে এবং অনেকেই আশা করছেন, এটি সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করবে।